তারেককে নিয়ে যারা বিতর্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন তারা নিজেরাই গর্তে পড়েছেন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিহার করেননি। তিনি বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। তারেক রহমানকে নিয়ে যারা বিতর্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন তারা নিজেরাই এখন গর্তে পড়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিকে বেশ কিছুদিন পর আজ বিএনপি ও দলের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের স্লোগানে স্লোগেন মুখরিত ছিলো দলের প্রধান কার্যালয়ের সামনে সড়ক।

বুধবার বেলা পৌনে ১২ টার দিকে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালযের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ভয়ে ও আতঙ্কিত হয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জেলে বন্দি করেছে সরকার এমন দাবী করে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলমা আলমগীর বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়াকে কেন বন্দি করা হয়েছে তা আমরা জানি। খালেদা জিয়া মুক্ত থাকলে, সামনে যে আন্দোলন হবে তা মোকাবেলা করা সরকারের পক্ষে সম্ভব না। সে জন্যই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় বন্দি করেছে সরকার।’

নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশনেত্রীকে মুক্তি করতে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, আন্দোলন সংগ্রাম করতে হবে।’

এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, খন্দকার মোশাররফ, আমিক খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদ অ্যাডভোকেট আব্দুল সালাম আজাদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুল করিম বাদরু, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, কৃষকদলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী।