গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সময়ের দাবি: শেখ পরশ

মহান স্বাধীনতা দিবস আমাদের গর্বের দিন। এর আগের দিন ২৫ মার্চ পালিত হয় গণহত্যা দিবস। দিবসটি এখনো আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃত নয়। এ দিবসের স্বীকৃতি এখন সময়ের দাবি। আমরা চাই, দ্রুতই আমাদের এ দাবি পূরণ হবে বলে জানিয়েছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

আজ শনিবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে আটটার দিকে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান।

এছাড়াও ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ও গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধি সৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে যুবলীগ।

শেখ ফজলে শামস পরশ আরও বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে জাতির বিভিন্ন দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। এটি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সম্পন্ন হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের এ বিচার চলমান থাকবে, ধাপে ধাপে সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে।

তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন, ‘শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে দেশকে ভালোবাসবে নতুন প্রজন্ম। ২৫ মার্চ গ্রেপ্তার হওয়ার আগে এক গোপন বার্তায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, যার ফলে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় আনতে পেরেছিলাম। সেই মর্ম বুকে ধারণ করে আমাদের আজকের প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের এ ইতিহাস চর্চা করবে, বাংলার সংস্কৃতি, শিল্প-সাহিত্যের উন্মেষ ঘটাবে এবং আমাদের বাঙালি জাতি হিসেবে যে ঐতিহ্য সামনের দিকে একটা প্রগতিশীল বাংলাদেশ গড়বে।’ তিনি আরও বলেন, এর মধ্য দিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী, উন্নত বাংলাদেশের যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখেছিলেন, জাতির সেই আশা পূর্ণ হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন-সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য এ্যাড. মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, আবু আহমেদ নাসিম পাভেল, ডাঃ খালেদ শওকত আলী, শেখ ফজলে ফাহিম, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, মোঃ জসিম উদ্দিন, মোঃ আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডাঃ হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ জহুরুল ইসলাম মিল্টন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডাঃ ফরিদ রায়হান, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মীর মোঃ মহি উদ্দিন, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক শাহীন মালুম, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হারিছ মিয়া শেখ সাগর, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মোঃ আবদুল হাই, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক এ্যাড. মোঃ হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মুকিত চৌধুরী, ধর্ম সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক এ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক কাজী খালিদ আল মাহমুদ টুকু, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা ডাঃ মাহফুজুর রহমান উজ্জল, উপ-ক্রীড় সম্পাদক আবদুর রহমান, উপ-শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মোঃ ফিরোজ আল আমিন, উপ-কৃষি ও সমবায় সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-ধর্ম সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, উপ-মহিলা সম্পাদক সৈয়দা সানজিদা শারমীন, সহ-সম্পাদক আবির মাহমুদ ইমরান, তোফাজ্জল হোসেন তোফায়েলসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।