আশি- নব্বই দশকের ইউরোপ প্রবাসী সাবেক ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দের আয়োজনে “ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ বাতিলে ছাত্রলীগের ভূমিকা” শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আফজাল হোসেন বলেন, জিয়া-মোস্তাক চক্রের ষড়যন্ত্রে ইতিহাসের নৃশংস ও ঘৃন্য রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঘাতকরা শুধু মর্মান্তিক হত্যাকান্ড ঘটিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, সকল খুনিদের ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ এর মাধ্যমে দিয়েছিলো দায়মুক্তি। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার এবং ইনডেমনিটি আইন বাতিলের দাবিতে ছাত্র-জনতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনের দীর্ঘ কণ্টকাকীর্ণ দুর্গম পথ পাড়ি দিয়েছে।
আফজাল হোসেন বলেন, ঘাতকদের আংশিক বিচার সম্পন্ন হলেও ষড়যন্ত্রকারীদের বিচার হয় নাই। জেনারেল জিয়াউর রহমান এই হত্যাকান্ডের অন্যতম কুশীলব ও নির্দেশদাতা। ইতিহাসের সত্য উন্মোচন এর জন্যই জিয়া-মোশতাকের মরনোত্তর বিচার করতে হবে।
ভার্চুয়াল এ সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের
ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দি, উপ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ আমিনুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য গোলাম রাব্বানী চিনু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত সিকদার, কেন্দ্রীয় উপ কমিটি সদস্য কাজী তারিক কায়কোবাদ ও নিরু কে নাহার।
সভাটি সঞ্চালনা করেন জাহিদুল ইসলাম পুলক, সভাপতিত্ব করেন ডঃ ফরহাদ আলী খান। ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রবাসী সাবেক ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরও যুক্ত ছিলেন ডঃ কাজী মাসুদ, আনোয়ার হোসেন, সোহেল মজুমদার শিপন, আব্বাস চৌধুরী, শাহাদত হোসেন তপন, মুরাদ খান, আশরাফ আল জামান, জামশেদ আলম রানা, মুরাদ বেপরীসহ অনেক প্রবাসী সাবেক ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ।