ভোট বর্জনে বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে কেউ বাধা দিতে পারবে না। সোমবার (২০ মে) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
বিএনপি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় থেকে ভোট বর্জনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। যার অংশ হিসেবে চলমান উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করেছে। ভোটারদেরও বর্জন করার জন্য লিফলেট বিতরণ করছে।
বিষয়টি নিয়ে মো. আলমগীর বলেন, এটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রক্রিয়ার অংশ। যেকোনো দল ভোটে অংশ নিতে পারে, বিরত থাকতে পারে, ভোটারদেরও আহ্বান করতে পারে। তবে সেটা যেন শান্তিপূর্ণভাবে হয়।
তিনি আরও বলেন, ভোট বর্জনের জন্য সহিংস কর্মকাণ্ড করলে সেটা তো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। শান্তিপূর্ণভাবে তারা প্রচার করলে কেউ বাধা দিতে পারবে না।
গত ৮ মে প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন হয়েছে। ২১ মে দ্বিতীয়, ২৯ মে তৃতীয় ও ৫ জুন চতুর্থ ধাপে ভোটগ্রহণ হবে।
প্রথম ধাপের নির্বাচনে ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ ভোট পড়েছে। এজন্য বিএনপির ভোট বর্জননীতিকেও দায়ী মনে করছে কমিশন।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। কারণ তারা ভোট বর্জন করায় তাদের কর্মী, সমর্থকরা ভোট দিতে কেন্দ্রে আসছেন না। তবে বিএনপি একমাত্র ফ্যাক্টর না।