কুড়িগ্রাম ৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন গণজাগরন মঞ্চের মুখপাত্র ইমরানের এইচ সরকার। তার মনোনয়নপত্রে মোট ভোটারের ন্যূনতম ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন না থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। তাকে অবৈধ্য প্রার্থী হিসাবে ঘোষনা করা হয়।
আজ সোমবার মনোনয়ন ফিরে পেতে আপিলের জন্য আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এসে সাংবাদিকদের তিনি অভিযোগ করেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সামান্য ভুলে মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘প্রার্থিতা বহালে আপিল করতে নির্বাচন কমিশনে এসেছি। আশা করি, কমিশন এটা বিবেচনা করবে।’
তিনি দাবি করেন, নগন্য ইস্যুকে কেন্দ্র করে আমার প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।
গণজাগরণ মঞ্চের এই মুখপাত্র বলেন, ‘আমার সমর্থকদের নামের সিরিয়াল একটু এদিক-সেদিক হয়েছে। এতেই অবৈধ বলে ঘোষণা দেয়া হলো। আমার বাড়তি ৫শ’ সমর্থন ছিল। তারা সেটি নেননি। এক শতাংশের তালিকা ঠিক ছিল। হয়তো সিরিয়াল এদিক-সেদিক ছিল। এরপর আমি বলেছি, এটা ঠিক করে দেই। কিন্তু, রিটার্নিং কর্মকর্তা আমার আবেদন রাখেননি।’
একাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সংক্ষুব্ধরা সোমবার থেকে বুধবারের মধ্যে ইসিতে অভিযোগ করতে পারবেন। পরে তাদের আবেদনের উপর ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি করে সিদ্ধান্ত দেবে ইসি।
আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ এবং ৩০ ডিসেম্বর ভোট হবে।