আসন্ন মনুষ্যত্বের মুক্তির মিছিলের আগেই
সব দখল করে নিতেছে জ্ঞান পাপীরা,
নষ্ট মদ মাতাল যৌনতায় গ্রন্থপঞ্জিতে ভরে দিচ্ছে
উন্মাদ কবির মস্তিষ্কের শিরা উপশিরা ।
খুব কৌশলে তাদের অধীনে নিতে ব্যাস্ত,
সমাজ সভ্যতা, রাজনীতি আর এই গনতন্ত্র চর্চা ,
উম্মুক্ত করতেছে পতিতাপল্লী ,রক্তবর্ণ সরাব,
সময়ের কোষে ইনজেকশন দিয়ে প্রবেশ করাচ্ছে
হিরোইন, ইয়াবা এবং সাম্প্রদায়িক স্বভাব ।
প্রতিটি শিশুর সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেছে
রাজনীতির নামে খুন ঘুম ধর্ষণ আর হত্যার উৎসব।
ক্ষমতার কাছে নতজানু হয়ে অস্বীকার করতেছে উপাসনালয় মসজিদ মন্দির গৃর্জা,
বেদ ,বাইবেল, কোরআন এইসব গ্রন্থের স্বীকারোক্তি
স্লোগানে স্লোগানে হিংস্রতার চর্চাকরে,
অস্বীকার করতেছে ভালোবাসা, প্রেম, কবিতা।
ধনী গরীব আলদা শ্রেনীতে ভর্তি করাচ্ছে
ক্ষমতার অপব্যবহারে সিল মারতেছে কবিতায়,
অ্যাম্বুলেন্স থামিয়ে সংসদে যাচ্ছে ভায়োলিন বাজিয়ে
প্রসাশন আঙুল চুষছে বড় প্রভুদের ইশারায়।
আমাদের ঘুম ভাঙার অ্যালরাম বন্ধ হওয়া দেখে
লাস গুলো আবার মিছিলি আসবে,
আমাদের অপরাধের অ্যালরাম বন্ধ হওয়া দেখে
লাস গুলো আবার মিছিলি আসবে,
প্রশ্রয় দিতে দিতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে
দেরি হয়ে যাচ্ছে ,হায়নার হাতে পরাতে বিষের মরন
প্রশ্রয় পেতে পেতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে যাচ্চে
দেরি হয়ে যাচ্ছে, আবিস্কার করতে স্বাধীনতার বিস্ফোরণ।