জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে আহত শতাধিক

জাপানে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী একটি ভূমিকম্পে শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। দেশটির উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিস্তৃত এলাকায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ১১টা ৮ মিনিটে দেশটির উত্তরপূর্ব উপকূলে এ ভূমিকম্প হয়। খবর রয়টার্স ও গার্ডিয়ানের।

জাপানের আবহওয়া সংস্থা জানায়, ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ফুকুশিমা প্রিফেকচারের উপকূলে ভূপৃষ্টের ৬০ কিলোমিটার গভীরে। এই ভূমিকম্প ২০১১ সালের ১১ মার্চের ৯ মাত্রার ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্পের পরাঘাত হতে পারে। ১০ বছর আগের ওই ভূমিকম্পে ব্যাপক সুনামি হয়, জাপানের উত্তরপূর্বাঞ্চল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় এবং ২৫ বছরের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বিপর্যয়কর পারমাণবিক দুর্ঘটনা ঘটে।

শনিবার রাতের ভূমিকম্পে উপকেন্দ্রের আশপাশের এলাকায় অনেক ভবনের দেয়ালে ফাটল ধরে, বহু জানালা ভেঙে পড়ে। এর আঘাতে ফুকুশিমা এলাকায় একটি ভূমিধসও হয়। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল থেকে কয়েকশত কিলোমিটার দূরে রাজধানী টোকিওর ভবনগুলোও কেঁপে ওঠে। তবে ভূমিকম্পের পর কোনো সুনামি হয়নি। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রমেও কোনো বিঘ্ন ঘটেনি।

দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম এনএইচকে জানিয়েছে, অন্তত ১০৪ জন আহত হয়েছেন।এদের অনেকের শরীরের হাড় ভেঙে গেছে। তবে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পের পরপরই উত্তরপূর্বাঞ্চলের লাখ লাখ ভবন বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে। তবে রোববার সকালের মধ্যে অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ ফিরে আসে।

আজ সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিসভার মুখ্য সচিব কাতসুনোবু কাতো জানান, শুক্রবার ওই অঞ্চলে পৌঁছানো ফাইজারের করোনা টিকাগুলোতে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কোনো প্রভাব পড়েনি। চলতি সপ্তাহেই সেখানে টিকাদান কর্মসূচী শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

এই ভূমিকম্প ২০১১ সালের দানবীয় ভূমিকম্পের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। ওই ভূমিকম্প ও পরবর্তী সুনামিতে জাপানের প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলের বিস্তৃত এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। এতে ২০ হাজার লোক নিহত হয়।

জাপানে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী একটি ভূমিকম্পে শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। দেশটির উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিস্তৃত এলাকায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ১১টা ৮ মিনিটে দেশটির উত্তরপূর্ব উপকূলে এ ভূমিকম্প হয়। খবর রয়টার্স ও গার্ডিয়ানের।

জাপানের আবহওয়া সংস্থা জানায়, ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ফুকুশিমা প্রিফেকচারের উপকূলে ভূপৃষ্টের ৬০ কিলোমিটার গভীরে। এই ভূমিকম্প ২০১১ সালের ১১ মার্চের ৯ মাত্রার ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্পের পরাঘাত হতে পারে। ১০ বছর আগের ওই ভূমিকম্পে ব্যাপক সুনামি হয়, জাপানের উত্তরপূর্বাঞ্চল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় এবং ২৫ বছরের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বিপর্যয়কর পারমাণবিক দুর্ঘটনা ঘটে।

শনিবার রাতের ভূমিকম্পে উপকেন্দ্রের আশপাশের এলাকায় অনেক ভবনের দেয়ালে ফাটল ধরে, বহু জানালা ভেঙে পড়ে। এর আঘাতে ফুকুশিমা এলাকায় একটি ভূমিধসও হয়। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল থেকে কয়েকশত কিলোমিটার দূরে রাজধানী টোকিওর ভবনগুলোও কেঁপে ওঠে। তবে ভূমিকম্পের পর কোনো সুনামি হয়নি। পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রমেও কোনো বিঘ্ন ঘটেনি।

দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম এনএইচকে জানিয়েছে, অন্তত ১০৪ জন আহত হয়েছেন।এদের অনেকের শরীরের হাড় ভেঙে গেছে। তবে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পের পরপরই উত্তরপূর্বাঞ্চলের লাখ লাখ ভবন বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে। তবে রোববার সকালের মধ্যে অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ ফিরে আসে।

আজ সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিসভার মুখ্য সচিব কাতসুনোবু কাতো জানান, শুক্রবার ওই অঞ্চলে পৌঁছানো ফাইজারের করোনা টিকাগুলোতে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কোনো প্রভাব পড়েনি। চলতি সপ্তাহেই সেখানে টিকাদান কর্মসূচী শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

এই ভূমিকম্প ২০১১ সালের দানবীয় ভূমিকম্পের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। ওই ভূমিকম্প ও পরবর্তী সুনামিতে জাপানের প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলের বিস্তৃত এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। এতে ২০ হাজার লোক নিহত হয়।