দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-১ আসনে সর্বস্তরের মানুষের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন।
দোলন গত বৃহস্পতিবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর থেকে তাঁকে নিয়ে তিন উপজেলাজুড়ে ইতিবাচক আলোচনা অব্যাহত। গ্রহণযোগ্যতা আর জনসমর্থনেও এগিয়ে রয়েছেন হেভিওয়েট এ প্রার্থী।
ফরিদপুর অঞ্চলে শতবছর ধরে জনকল্যাণে নিবেদিত কাঞ্চন মুন্সী পরিবারের সন্তান দোলন ফরিদপুর-১ আসনের এমপি হলে গোটা এলাকার চেহারা বদলে যাবে বলেই মনে করছেন আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালীর জনসাধারণ।
গত দুই দশক ধরে ফরিদপুর-১ আসনে বহুমুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করে আসা আরিফুর রহমান দোলন আসন্ন সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র ভোট করছেন। তফসিল অনুযায়ী এরইমধ্যে জমা দিয়েছেন মনোনয়নপত্র।
আরিফুর রহমান দোলন জাতীয় দৈনিক ঢাকা টাইমস ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক। অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে তিনি দেশজুড়ে সুখ্যাত।
ফরিদপুর অঞ্চলের মানবহিতৈষী পুরুষ প্রয়াত কাঞ্চন মুন্সীর সুযোগ্য উত্তরসূরি আরিফুর রহমান দোলন। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতিও ছিলেন। ব্যবসায় উদ্যোক্তা হিসেবেও সফল তিনি। গড়েছেন গণমাধ্যমসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান।
মানবকল্যাণী দোলন ফরিদপুর-১ আসনের তিন উপজেলায় বিপুলভাবে জনপ্রিয় নেতা। বিশেষ করে প্রপিতামহের নামে গড়া কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তিনি সমাজসেবামূলক নানা কর্মকাণ্ড করে আগে থেকেই সব মহলের মানুষের কাছে প্রশংসিত।
ফরিদপুর-১ আসনের জনসাধারণরা বলছেন, ফরিদপুর-১ নির্বাচনি এলাকার মানুষ তাদের যে কোনো সবসময় দোলনকে পেয়ে আসছে। করোনা মহামারিসহ নানা দুর্যোগে স্থানীয় এমপিকে পাশে পাননি তারা। অথচ জনপ্রতিনিধি না হয়েও দোলন ছিলেন তাদের কাছে, তাদের পাশে।
আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালীর মানুষ বলছেন, কাঞ্চন মুন্সীর সুযোগ্য উুত্তরসূরি দোলনই তাদের এমপি হওয়ার যোগ্য। তারা তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে দোলনকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে উপহার দেবেন।
আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ‘মহান আল্লাহ সহায় থাকলে অবশ্যই সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং আমি বিপুল ভোটের মধ্য দিয়ে বিজয়ী হতে পারবো। ফরিদপুর-১ আসনের সর্বসাধারণ আমার কষ্টের প্রতিদান দেবেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।’
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। আর প্রচার শেষ করতে হবে ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে। আর আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ হবে।