ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাতে উপকূলীয় এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন ইস্কান্দার মির্জা শামীম। আম্ফানের আঘাতে চরাঞ্চলের ঘরবাড়ি ও উপকূলের পরিবারগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘূর্ণিঝড় আম্ফান আঘাতের পরবর্তী মুহূর্ত থেকেই কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা গুচ্ছগ্রাম এর মানুষের খোঁজখবর নিতে স্পটে ছুটে যান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় দপ্তর উপ কমিটির সাবেক সহ সম্পাদক ইস্কান্দার মির্জা শামীম।
এ সময় তিনি অসহায় পরিবারগুলোর খোঁজ নেওয়ার পাশাপাশি তাদেরকে ঈদ উপহার সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ করেন। চলমান দুর্যোগের মুহূর্তে এবং তার আগ থেকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলাবাসীর সুখ-দুঃখে অবদান রেখে চলেছেন ইস্কান্দার মির্জা শামীম।
করোনা মোকাবেলায় তিনি মোবাইল এসএমএস এর মাধ্যমে হটলাইন চালু করে দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। তিনি বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘরে ঘরে গিয়ে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন। এছাড়াও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার ত্রাণতহবিলে ২ লাখ টাকা প্রদান করেন। ঈদে যাতে মানুষ কষ্ট না করে সেজন্য তিনি মানুষের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন। করোনা যোদ্ধাদের কথা মাথায় রেখে তিনি কোম্পানীগঞ্জে ১০০ টি পিপিই দিয়েছেন।
ইস্কান্দার মির্জা শামীম জানান, গুচ্ছগ্রাম উপকূলীয় এলাকা হওয়ায় এ এলাকার মানুষ ঘূর্ণিঝড় হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের দুর্যোগ মুহূর্তে আমি তাদের দেখতে এসেছি। আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। প্রিয় নেতা ওবায়দুল কাদের ও আবদুল কাদের মির্জা নির্দেশ দিয়েছেন। দেশের ক্রান্তিলগ্নে ঘরে বসে থাকা যাবে না। তাই আমি সব সময় বিপদে মানুষের পাশে আছি এবং থাকবো।