পিরোজপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঐতিহাসিক জনসভা করেছে জেলা আওয়ামীলীগ।
বৃহস্পতিবার ( ১৭ মার্চ) বিকেলে কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার মাঠে জেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে ঐতিহাসিক জনসভার সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম এ আউয়াল।
এছাড়াও অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. এম এ হাকিম হাওলাদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. কানাই লাল বিশ্বাস, মজিবুর রহমান খালেক, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহারাজ, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী
অধ্যাপিকা লায়লা পারভীন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজী, প্রচার সম্পাদক এ্যাড. খান মো: আলাউদ্দিন, সদর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন মল্লিক স্বপন, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম মন্টু, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি পৌর কাউন্সিলর সাদউল্লাহ লিটন, সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম মিরন, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারুজ্জামান মানিক, সদর থানা যুবলীগের সভাপতি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইরতিজা হাসান রাজু, জেলা স্বেচ্ছসেবকলীগের সভাপতি রাসেল পারভেজ রাজা, সাধারণ সম্পাদক সুমন সিকদার প্রমুখ। সভার সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ ফিরোজ আহম্মেদ।
জনসভা বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এদেশ স্বাধীন হতো না। এদেশের মানুষ কখনোই স্বাধীনতার স্বাদ পেতো না। স্বল্প জীবনে ১৪ বছর কারাগারের অন্ধকারে কাটিয়েও ভয় না পেয়ে ৭ মার্চ এর ভাষণে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। আপোষহীন নেতা বঙ্গবন্ধু এজন্যই বিশ্ব নেতাদের কাতারে জায়গা করে নিয়েছিলেন। আজ শুধু জাতির পিতার রক্তের উত্তসূরী নয় বরং আদর্শের উত্তরসূরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত হয়েছে। পিরোজপুরের আওয়ামীলীগ ঐক্যবদ্ধ আগামী দিনেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে কোন নির্দেশনা পালনে জেলা আওয়ামীলীগ বিগত দিনের ন্যায় মাঠে থেকে কাজ কওে যাবে।
জনসভা শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সকল শহীদ সদস্যদের এবং একাত্তরের সকল শহীদদের রুহের মাগফিতার কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।