মানি এক্সচেঞ্জার
প্রবাসী বাংলাদেশীরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে যখন বাংলাদেশে ঐ দেশের মুদ্রা সঙ্গে করে নিয়ে আসেন তখন তারা ঐ মুদ্রাকে টাকায় রুপান্তরিত করতে ব্যাংক কিংবা মানি এক্সচেঞ্জারের দারস্থ হন। আবার বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদেরও মুদ্রা বিনিময় করার প্রয়োজন হয়। বিপরীতক্রমে দেশের বাইরে যাত্রা করার সময়ও বৈদেশিক মুদ্রা প্রয়োজন।
টাকার বিনিময় হারের ওঠা নামার সাথে মানি এক্সচেঞ্জারগুলোর বিনিময় হারও ওঠা-নামা করে। ডলার এর বেচাকেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত বিনিময় হার এর চেয়ে মানি এক্সচেঞ্জারগুলোর বিনিময় হার তাদের অনুকূলে কিছুটা কম-বেশি হয়ে থাকে। ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব জায়গাতেই মানি এক্সচেঞ্জার আছে, পাঁচ তরকা হোটেলগুলোতে থাকে মানি এক্সচেঞ্জের সুবিধা।
মুদ্রা বিনিময়:
প্রধানত ভারত ও পাকিস্তানের রুপি, মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত, জাপানী ইয়েন, সৌদি রিয়াল, মার্কিন ডলার ইউরো এবং বৃটিশ পাউন্ডসহ বিভিন্ন দেশের মুদ্রা বিনিময় করা হয় ঢাকার মানি এক্সচেঞ্জারগুলোয়।
এন্ডোর্স করা
অনেক মানি এক্সচেঞ্জারে এন্ডোর্সও করা হয়। এন্ডোর্স করতে সাধারণত যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন হয়,
ক) পাসপোর্ট (প্রথম পাঁচ পাতার ফটোকপি)
খ) যে দেশে যেতে ইচ্ছুক ঐ দেশের ভিসার ফটোকপি
গ) কনফার্ম টিকেট এর ফটোকপি
এন্ডোস ফি ২০০ টাকা (এক হাজার ডলারের জন্য)