উচ্চশিক্ষার প্রয়োজনীয় তথ্য

আইইএলটিএস (IELTS) প্রস্তুতি
আইইএলটিএস (IELTS) প্রস্তুতি

উচ্চশিক্ষার প্রয়োজনীয় তথ্য

আমরা অনেকেই বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করি। কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক দিক নির্দেশনা ও তথ্যের অভাবে আমরা সবসময় বঞ্চিত হই। আজ তাহলে জেনে নিই বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্যে কয়েকটি প্রয়োজনীয় তথ্য।

আন্ডারগ্র্যাজুয়েটঃ

IELTS: আমেরিকা, ইউরোপ, ওশেনিয়া, এশিয়া যেই মহাদেশেই যান না কেন IELTS-এর প্রয়োজন। আপনার ইংরেজি ভাষা দক্ষতা যাচাইয়ের জন্যে এই পরীক্ষা দিতে হয়। দেশ ভেদে IELTS-এর স্কোর ভিন্ন হতে পারে।

TOEFl: এটিও ইংরেজি ভাষা দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা। আমেরিকা আর কানাডাই মূলত এটি গ্রহণ করে থাকে। তবে বর্তমানে IELTS দিয়েও কাজ চালানো যায়।

SAT: আমেরিকার জন্যে এই পরীক্ষাটি দিতে হয়। আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয় থিক তেমনি আমেরিকার ক্ষেত্রেও এটি প্রয়োজন।

study-abroad-1

গ্র্যাজুয়েট এবং উচ্চতর ডিগ্রিঃ

IELTS: আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের মত গ্র্যাজুয়েটের জন্যেও এই পরীক্ষা দিতে হয়।

TOEFl: এটিও গ্র্যাজুয়েটের জন্যে সমান প্রযোজ্য।

GRE: আন্ডারগ্র্যাজুয়েটে যেমন SAT পরীক্ষা দিতে হয় ঠিক সেভাবে গ্র্যাজুয়েটের জন্যে GRE দেওয়া লাগে। বিজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্য সবার জন্যে একই মাপকাঠি হলো এই পরীক্ষাটি।

GMAT: যারা একান্তই বাণিজ্য নিয়ে পড়তে চায় তারা GRE না দিয়ে GMAT দিতে পারে।

বৃত্তিঃ
বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্যে বৃত্তি দিয়ে থাকে। আপনি শিক্ষা মন্ত্রানালয় অথবা নিজ উদ্যোগে এগুলোর খোঁজ-খবর নিতে পারেন। তবে আমেরিকার জন্যে নিজ উদ্যোগই হবে সর্বোত্তম পন্থা।

তাছাড়া বিনা বেতনেও ইউরোপের কয়েকটি দেশে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। যেমনঃ জার্মানি, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, সুইডেন। সৌজন্যেঃ আড্ডাখানা.কম